সর্বোত্তম থোরাকোটমি ফলাফলের জন্য ইস্পাত থেকে তৈরি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য থোরাকোস্কোপি যন্ত্রপাতি

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের জন্য কী কী contraindications আছে?

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতিগুলির জন্য contraindications নিম্নলিখিত অন্তর্ভুক্তঃ

গুরুতর অঙ্গ বিক্রিয়াঃ যেমন গুরুতর হার্ট, ফুসফুস, লিভার এবং কিডনি বিক্রিয়া, এই রোগীরা অস্ত্রোপচার এবং অ্যানাস্থেসিয়া ঝুঁকি সহ্য করতে পারে না।

বিশাল ভরঃ তিল এবং পেটের গহ্বরে বিশাল ভর আছে,বিশেষ করে যখন ভরটির উপরের সীমা বক্ষের স্তর অতিক্রম করে বা গর্ভাবস্থার গর্ভের স্তর গর্ভাবস্থার 16 সপ্তাহের বেশি হয়গর্ভাবস্থার ৪ মাসের বেশি সময় ধরে গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থায় গর্ভাবস্থা হয়।

অন্ত্রের বাধা সহ ডিফিউজ পেরিটোনাইটিসঃ অন্ত্রের প্রবাহের স্পষ্ট প্রসারণের কারণে, ছিদ্রের সময় অন্ত্রের ছিদ্র করা সহজ।

গুরুতর পেট এবং বেকভিক অ্যাডেসিসঃ যেমন তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী বেকভিক প্রদাহজনিত রোগের ইতিহাস, মুষ্টির আকারের চেয়ে বড় ফাইব্রোম এবং ডিম্বাশয় টিউমার ইত্যাদি,এই শর্তগুলি অস্ত্রোপচারের অসুবিধা এবং ঝুঁকি বৃদ্ধি করবে.

অপ্রত্যাশিত অস্ত্রোপচারঃ যদি অস্ত্রোপচারের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অপর্যাপ্ত হয় তবে ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দেওয়া হয় না।

গুরুতর জটিলতাঃ যেমন গুরুতর জটিলতার সাথে তীব্র কোলেসিস্টাইটিস (যেমন পিলব্লাস্টার অ্যাসসেস, গ্যাংগ্রেন, ছিদ্র ইত্যাদি), অবস্ট্রাকটিভ জালিয়াতি, পিলব্লাস্টার ক্যান্সার,ক্যান্সারের আশঙ্কাযুক্ত পিলব্লাস্টার প্রোট্রুশন ক্ষত, লিভার সিরোসিসের পোর্টাল হাইপারটেনশন, গর্ভাবস্থার মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ইত্যাদি।

অন্যান্য বিশেষ পরিস্থিতিঃ যেমন ক্যালকুলাস কোলেসিস্টাইটিসের তীব্র আক্রমণ, দীর্ঘস্থায়ী অ্যাট্রোফিক ক্যালকুলাস কোলেসিস্টাইটিস, উপরের পেটের অস্ত্রোপচার, এক্সট্রাপেরিটোনেয়াল হার্নিয়া ইত্যাদির ইতিহাস।

রোগীর নিরাপত্তা এবং অস্ত্রোপচারের সফলতা নিশ্চিত করার জন্য অস্ত্রোপচারের আগে এই contraindications সাবধানে মূল্যায়ন করা প্রয়োজন।

ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের উপকরণগুলি কোন নির্দিষ্ট রোগের চিকিত্সা করতে সবচেয়ে কার্যকর?

ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচার যন্ত্রগুলি বিভিন্ন নির্দিষ্ট রোগের চিকিত্সার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সুবিধা দেখিয়েছে। নিম্নলিখিতগুলি প্রধান অ্যাপ্লিকেশন ক্ষেত্রগুলির মধ্যে কয়েকটিঃ

হেপাটোবিলারি সার্জারি: হেপাটোবিলারি সার্জারি ক্ষেত্রে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি ধীরে ধীরে খোলা সার্জারি প্রতিস্থাপন করেছে এবং এটি প্রধান চিকিত্সা পদ্ধতিতে পরিণত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ,একক-পোর্ট ল্যাপারোস্কোপিক কোলেসিসটেক্টমি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং এতে কম ট্রমা এবং কোন দৃশ্যমান ক্ষত নেই.

পাচনতন্ত্রের রোগ: ল্যাপারোস্কোপিক প্রযুক্তিও পাচনতন্ত্রের রোগের চিকিৎসায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, the successful laparoscopic removal of benign gastric GIST (gastric stromal tumor) and the successful implementation of total laparoscopic whole liver transplantation have demonstrated its important role in minimally invasive surgery.

স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত রোগ: স্ত্রীরোগের ক্ষেত্রেও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে জরায়ুর বাইরে গর্ভাবস্থা এবং ডিম্বাশয়ের সিস্টের মতো রোগের চিকিত্সায়।স্ত্রীরোগের ক্ষেত্রে একক বন্দর ল্যাপারোস্কোপিক প্রযুক্তির প্রয়োগেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে.

কলোরেক্টাল রোগ: একক-পোর্ট ল্যাপারোস্কোপিক কলোরেক্টাল সার্জারিও কলোরেক্টাল রোগের চিকিৎসায় এর সুবিধা দেখিয়েছে, যেমন অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক ক্ষতিকারক।

ইউরোলজিঃ ল্যাপারোস্কোপিক প্রযুক্তি ইউরোলজি ক্ষেত্রেও ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, সহজ অঙ্গ রিসেকশন থেকে জটিল সংরক্ষণ এবং পুনর্নির্মাণ অস্ত্রোপচারে,ল্যাপারোস্কোপিক প্রযুক্তি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে.

ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারঃ বিশেষ করে গুরুতর স্থূলত্বের রোগীদের জন্য ল্যাপারোস্কোপিক ওজন কমানোর অস্ত্রোপচারও ধীরে ধীরে প্রচার করা হচ্ছে। এই অস্ত্রোপচার পদ্ধতিটি কেবল কম আক্রমণাত্মক নয়,কিন্তু দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারে.

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির ঝুঁকি এবং রোগীদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্ক কীভাবে মূল্যায়ন করা যায়?

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির ঝুঁকি এবং রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অবস্থার মধ্যে সম্পর্ক রোগীর বয়স সহ একাধিক কারণের ব্যাপক বিবেচনা প্রয়োজন,অন্তর্নিহিত রোগ, অপারেশনের ধরন এবং অস্ত্রোপচারের পরে জটিলতা নিম্নলিখিত একটি বিস্তারিত মূল্যায়ন পদ্ধতিঃ

প্রবীণ রোগীদের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি করার সময় নিরাপত্তা কমে যেতে পারে।বয়স্ক রোগীদের ল্যাপারোস্কোপিক প্যানক্রেটিকডুওডেনেক্টোমি (এলপিডি) করার সময় অপারেশনের পরে নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তির ঝুঁকি বেশি থাকেঅতএব, মূল্যায়নের সময় রোগীর বয়সের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সূচকগুলির সাথে একত্রে একটি বিস্তৃত বিচার করা উচিত।

রোগীর অন্তর্নিহিত রোগ অপারেশনের নিরাপত্তায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ,দীর্ঘস্থায়ী লিভার রোগ বা কিডনির অক্ষমতা থাকা রোগীরা অস্ত্রোপচারের অতিরিক্ত বোঝা বহন করতে পারে নাতাই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া চলাকালীন,রোগীর অন্তর্নিহিত রোগ বিস্তারিতভাবে বুঝতে এবং নির্দিষ্ট পরিস্থিতি অনুযায়ী অস্ত্রোপচার পরিকল্পনা সামঞ্জস্য করা প্রয়োজন.

বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রোপচার এবং প্রযুক্তিগত প্রয়োজনীয়তা রোগীর স্বাস্থ্যের অবস্থা উপর বিভিন্ন প্রভাব আছে। উদাহরণস্বরূপ, ল্যাপারোস্কোপিক কোলেসিস্টেক্টোমি নির্দিষ্ট অস্ত্রোপচার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা প্রয়োজন,অন্যথায় এটি অস্ত্রোপচারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারেএছাড়াও, ল্যাপারোস্কোপিক গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার সার্জারি কিছু ক্ষেত্রে খোলা সার্জারি হিসাবে একই নিরাপত্তা আছে, কিন্তু এটি এখনও অভিজ্ঞ সার্জনদের দ্বারা সঞ্চালিত করা প্রয়োজন।

অস্ত্রোপচারের পর জটিলতা অপারেশন ঝুঁকি মূল্যায়ন করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। উদাহরণস্বরূপ, ল্যাপারোস্কোপিক প্যানক্রেটিকডুওডেনেক্টমি পরে জটিলতার ঘটনা উচ্চ,যাদের মধ্যে প্যানক্রেটিক ফিসটুলার ঘটনা ১৭.০%। উপরন্তু, অস্ত্রোপচারের পর কাঁধে ব্যথাও একটি সাধারণ জটিলতা, এবং এর ঝুঁকিপূর্ণ কারণগুলির মধ্যে রয়েছে ডায়াফ্রাগামের নীচে অবশিষ্ট গ্যাস, দীর্ঘ অপারেশন সময়, মহিলা এবং নিম্ন আইএমএস।

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি শরীরের ইমিউন ফাংশনকে প্রভাবিত করতে পারে, যেমন টি লিম্ফোসাইট উপসেটের পরিবর্তন, সিডি 4 / সিডি 8 অনুপাত হ্রাস, এবং সিআরপি, আইএল 6 এবং টিএনএফএ স্তর বৃদ্ধি।এই পরিবর্তনগুলি অস্ত্রোপচারের পর রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং পুনরুদ্ধারকে প্রভাবিত করতে পারে.

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির ঝুঁকি এবং রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্ক মূল্যায়নের জন্য রোগীর বয়স সহ একাধিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি বিস্তৃত বিশ্লেষণ প্রয়োজন।অন্তর্নিহিত রোগ, অস্ত্রোপচারের ধরন এবং প্রযুক্তিগত প্রয়োজনীয়তা, অস্ত্রোপচারের পর জটিলতা এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারিতে, কোন জটিলতা জরুরী পরিস্থিতিতে হয় যার জন্য অবিলম্বে ওষুধ বন্ধ করা বা সার্জারি বাতিল করা প্রয়োজন?

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারিতে নিম্নলিখিত জটিলতাগুলি জরুরী পরিস্থিতি যা অবিলম্বে ওষুধ বন্ধ বা অস্ত্রোপচার বাতিল করার প্রয়োজনঃ

বড় বড় রক্তনালী ভেঙে যাওয়া: এটি স্ত্রীরোগের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির একটি গুরুতর জটিলতা।রোগীর রক্তপাতের শক হবে এবং অল্প সময়ের মধ্যে তার জীবন হারাবে।, তাই জরুরী চিকিৎসা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

গ্যাস এমবলিজম: পেটের ইনসফালেশনের জন্য কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহার করার সময়, অ্যাসিডোসিস গ্যাস এমবলিজমের দিকে পরিচালিত করতে পারে, যা মারাত্মক হতে পারে।

গুরুতর ইনসিশন সংক্রমণঃ অস্ত্রোপচারের পর যদি গুরুতর ইনসিশন সংক্রমণ হয়, যেমন জ্বর, লালতা এবং ইনসিশনের চারপাশে ফোলা, অস্বাভাবিক এক্সুডেশন ইত্যাদি,পরবর্তী জটিলতা প্রতিরোধ করার জন্য অবিলম্বে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে.

ফুসফুসের সংক্রমণ: যেহেতু ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের জন্য সাধারণ অ্যানাস্থেসিয়া এবং এন্ডোট্রাচিয়াল ইনটুবেশন প্রয়োজন শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য, গলায় জ্বালা স্রাব বাড়িয়ে তুলতে পারে।যদি সময়মতো এটি ছাড়ানো না যায়, শ্বাস প্রশ্বাসের নিউমোনিয়া হতে পারে, যা একটি জরুরী অবস্থা।

রক্তপাত: ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির সময় রক্তনালীতে ক্ষতি হলে রক্তপাত হতে পারে, যা রোগীদের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ।অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত.

ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের আগে, রোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কোন বিশেষ প্রস্তুতি এবং মূল্যায়ন পদ্ধতি রয়েছে?

ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের আগে, রোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নির্দিষ্ট প্রস্তুতি এবং মূল্যায়ন পদ্ধতিগুলির মধ্যে নিম্নলিখিত দিকগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছেঃ

রুটিন প্রস্তুতিঃ

ত্বক পরিষ্কার করা:অস্ত্রোপচারের আগে পেটের ত্বক, বিশেষ করে নাভিকে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে, কারণ অস্ত্রোপচারের সময় নাভিটি ছিঁড়ে যাবে।
স্নান এবং পোশাক পরিবর্তনঃঅস্ত্রোপচারের একদিন আগে স্নান এবং পোশাক পরিবর্তন করা হয় যাতে ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কম হয়।

অন্ত্রের প্রস্তুতিঃ

খাদ্যাভ্যাসের সমন্বয়ঃঅস্ত্রোপচারের একদিন আগে অর্ধ-তরল ডায়েট শুরু করুন। সাধারণত, বড়দের অন্ত্রের সামগ্রী হ্রাস করার জন্য অস্ত্রোপচারের আগে 12 ঘন্টা উপবাস করা উচিত।
এনিমা:বড় অস্ত্রোপচারের জন্য, যেমন ম্যালিন্যান্ট টিউমার, জরায়ুর অ্যাডেনোকার্সিনোমা বা ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার, অন্ত্রের প্রস্তুতি এবং এনাইমা প্রয়োজন।
মামলা খতিয়ে দেখা এবং পরীক্ষাঃ

স্ত্রীরোগ পরীক্ষাঃডাক্তার রোগীর জন্য একটি মামলা প্রতিষ্ঠা করবে, একটি স্ত্রীরোগ পরীক্ষা করবে, ল্যাবরেটরি পরীক্ষা সম্পন্ন করবে, এবং অস্ত্রোপচারের তারিখ নির্ধারণ করবে।

রোগের মূল্যায়ন এবং নিরাপত্তা মূল্যায়নঃ

রোগের জন্য উপযুক্ততা মূল্যায়নঃপ্রথমে রোগীর "রোগের মূল্যায়ন (এটি ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির জন্য উপযুক্ত কিনা) " - "নিরাপত্তা মূল্যায়ন" - "রোগীর শিক্ষা" - "সচেতন সম্মতি" প্রক্রিয়া পরিচালনা সম্পূর্ণ করুন।
অস্ত্রোপচারের পর স্বাস্থ্য শিক্ষা:রোগীর স্বাস্থ্যের অবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করুন যাতে রোগীর অস্ত্রোপচার নিরাপদ ও কার্যকরভাবে সম্পন্ন হয়।

পণ্য প্রস্তুতকরণঃ

ল্যাপারোস্কোপিক যন্ত্রের প্রস্তুতিঃপ্রয়োজনীয় ল্যাপারোস্কোপিক যন্ত্রপাতি, ফিক্সিং বেল্ট, কাঁধের সমর্থন, ভিজা লবণীয় গাজ ইত্যাদি প্রস্তুত করুন।

অন্যান্য মূল্যায়ন বিষয়বস্তুঃ

জীবনধারা, মাদক ব্যবস্থাপনা, ব্যক্তিগত প্রস্তুতি, বহুসংস্কৃতিগত মূল্যায়ন এবং নিরাপত্তা মূল্যায়নঃ এগুলি সবই ভর্তির প্রস্তুতি মূল্যায়নের অংশ।যা ডাক্তারদের রোগীর অবস্থা পুরোপুরি বুঝতে সাহায্য করে এবং অপারেশনের সুষ্ঠু অগ্রগতি নিশ্চিত করে.

গুরুতর জীবনধারা পরিবর্তন (যেমন খাদ্য এবং ব্যায়াম) রোগীদের জন্য ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের জন্য কি বিশেষ সতর্কতা বা পরামর্শ আছে?

গুরুতর জীবনধারা পরিবর্তন (যেমন ডায়েট এবং ব্যায়াম) রোগীদের জন্য, ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির পরে বেশ কয়েকটি বিশেষ সতর্কতা বা পরামর্শ রয়েছেঃ

খাদ্যাভ্যাসের সমন্বয়ঃঅস্ত্রোপচারের পর, আপনার শরীরকে পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করার জন্য আপনার প্রোটিন এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম, চর্বিহীন মাংস, দুধ, আপেল এবং কমলা বেছে নেওয়া উচিত। সাধারণত, অস্ত্রোপচারের পরে উপবাস করার প্রয়োজন নেই।যারা সাধারণ অ্যানেস্থেসিয়াতে রয়েছেন তারা জেগে উঠার পর খেতে পারেন, এবং ধীরে ধীরে তরল খাদ্য থেকে স্বাভাবিক খাদ্যে রূপান্তরিত হয়।

অনুশীলনের ব্যবস্থাঃঅস্ত্রোপচারের পর ব্যায়ামের সময় এবং তীব্রতা অস্ত্রোপচারের ধরন এবং ব্যক্তিগত শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা প্রয়োজন।সাধারণত অস্ত্রোপচারের এক মাস পর দৌড়ানোর ব্যায়াম শুরু করার পরামর্শ দেওয়া হয়. শুরুতে, এটি জগিং করার পরামর্শ দেওয়া হয়, এবং তারপর ধীরে ধীরে আপনার নিজের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যায়াম পরিমাণ বৃদ্ধি।ব্যথা এড়াতে অপারেশনের ২-৩ দিন পর হালকা ব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয়।বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে যেমন ল্যাপারোস্কোপিক কোলেসিস্টিস্টোমী এবং অ্যাপেন্ডিক্টোমির ক্ষেত্রে, আপনি অস্ত্রোপচারের প্রায় এক সপ্তাহ পর মাঝারি ব্যায়াম করতে পারেন।লিভারের অর্ধ মাস পর ব্যায়াম শুরু করার পরামর্শ দেওয়া হয়।, প্যানক্রেসিস, মলদ্বার অস্ত্রোপচার বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল অস্ত্রোপচার।

ক্ষত যত্নঃক্ষত পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ল্যাপারোস্কোপিক অস্ত্রোপচারের ক্ষত ছোট। একবার সংক্রমণ হলে, পুনরুদ্ধার প্রভাবিত হবে।

জীবনধারা:অস্ত্রোপচারের পর, আপনার পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া উচিত, ভালো জীবনযাত্রার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত, দেরী পর্যন্ত ঘুম থেকে ওঠা এড়ানো উচিত, খাবারের ব্যাপারে চটপটে না হওয়া উচিত, এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।

ক্রিয়াকলাপ এবং বিশ্রামঃঅস্ত্রোপচারের ১-২ দিন পর, নেশা এবং আঘাতের প্রভাবের কারণে রোগীর শরীর তুলনামূলকভাবে দুর্বল। এই সময়ে কম হাঁটা এবং বিছানায় বেশি বিশ্রাম করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে,গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল গতিশীলতার পুনরুদ্ধারের জন্য রোগীদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিছানা থেকে উঠতে উৎসাহিত করা হয়, এবং একই সময়ে পরিশ্রমী কার্যক্রম এড়ান।

আরো ছবি এবং বিস্তারিত জানতে দয়া করে আমার সাথে যোগাযোগ করুন:
কোম্পানির নামঃ টংলু ওয়ানহে মেডিকেল ইনস্ট্রুমেন্টস কোং লিমিটেড।
বিক্রয়ঃ এমা
টেলিফোন: +৮৬ ৫৭১ ৬৯৯১ ৫০৮২
মোবাইল: +৮৬ ১৩৬৮৫৭৮৫৭০৬