বাড়ি
>
পণ্য
>
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জিকাল যন্ত্র
>
|
ISO13485 সার্টিফাইড রেচট সহ যথার্থতা-বর্ধনকারী স্টিল ল্যাপারোস্কোপিক সুই হোল্ডার
উপস্থাপনা:
5 মিমি পুনরায় ব্যবহারযোগ্য এন্ডোস্কোপিক ইগল হোল্ডারটি আপনাকে প্রতিটি ধরণের ইগল ব্যবহার করার সময় সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণ দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। আমরা একাধিক ইগল হোল্ডার তৈরি করছি, ঠিক যেমন সোজা, বাঁকা,এবং সেল্ফ-রাইটিং স্যুট হোল্ডিং সহআপনার প্রয়োজনের জন্য।
বিশেষ উল্লেখ
1 উচ্চ মানের স্টেইনলেস স্টীল উপাদান গ্রহণ করুন।
২ ক্ষয় প্রতিরোধী
৩ কঠিন নির্মাণ
৪ উচ্চমানের কারিগরি
৫ সহজে ব্যবহার করা
6 নিরাপদ প্রয়োগ
| মডেল | নাম | বিশেষ উল্লেখ |
| HF2008 | ইগল হোল্ডার | ও-টাইপ হ্যান্ডেল, Φ5×330mm |
| HF2008.1 | ইগল হোল্ডার | ভি-টাইপ হ্যান্ডেল, Φ5×330mm |
| HF2008.2 | ইগল হোল্ডার | ভি-টাইপ হ্যান্ডেল, Φ5×330mm |
| HF2008.4 | ইগল হোল্ডার | র্যাচেল সহ বন্দুকের ধরন, Φ5×330mm |
| HF2008.5 | ইগল হোল্ডার | ভি-টাইপ হ্যান্ডেল, Φ5×330mm |
| প্যাকেজ বিবরণঃ | পলি ব্যাগ এবংবিশেষ শকপ্রুফ কাগজের বাক্স। |
| ডেলিভারি বিস্তারিতঃ | বিমানের মাধ্যমে |
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির জন্য প্রাক-অপারেশন প্রস্তুতি নিম্নলিখিত দিকগুলি অন্তর্ভুক্ত করেঃ
সিস্টেমিক পরীক্ষাঃহৃদযন্ত্রের রোগগুলি রোধ করার জন্য একটি সিস্টেমিক পরীক্ষা প্রয়োজন, যার মধ্যে এল সিক্রেট, সার্ভিকাল স্মিয়ার পরীক্ষা, ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম, থোস্ট এক্স-রে ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।লিভার এবং কিডনি ফাংশন পরীক্ষা, রক্তের রুটিন, বায়োকেমিক্যাল পরীক্ষা এবং সংক্রামক রোগের পরীক্ষাও প্রয়োজন।
অন্ত্রের প্রস্তুতিঃঅস্ত্রোপচারের আগের দিন একটি অর্ধ-তরল খাদ্য দেওয়া হয়, অস্ত্রোপচারের আগের রাতে রাত ১০ টা থেকে অস্ত্রোপচারের আগে পর্যন্ত উপবাস করা হয়, এবং একটি পরিষ্কার ক্লিমা করা হয়।
ত্বকের প্রস্তুতিঃত্বকের রুটিন প্রস্তুতি, ত্বক পরিষ্কার করা, বিশেষ করে ত্বকের পরিষ্কার করা, কারণ ত্বকের ছিদ্র করা দরকার।
মানসিক প্রস্তুতি এবং অপারেশনের আগে শিক্ষাঃডাক্তার রোগীর মানসিক অবস্থা মূল্যায়ন করবেন, রোগীর উদ্বেগ, ভয়, বিষণ্নতা এবং অন্যান্য মানসিক অবস্থা বুঝতে পারবেন, এবং রোগীকে অপারেশনের আগে শিক্ষা প্রদান করবেন,অস্ত্রোপচারের প্রক্রিয়া এবং সম্ভাব্য সমস্যা ব্যাখ্যা করুন, রোগীর নার্ভাসিটি কমাতে।
ডায়েটরি প্রস্তুতিঃডাক্তারের নির্দেশনা অনুসারে উপবাসের সময় বেছে নিন। সাধারণভাবে, অপারেশনের আগে প্রাপ্তবয়স্কদের ১২ ঘন্টা উপবাস করা উচিত।
অন্যান্য বিশেষ পরীক্ষাঃকিছু ধরনের অস্ত্রোপচারের জন্য, যেমন গাইনোকোলজিক্যাল সার্জারি, গাইনোকোলজিক্যাল পরীক্ষা, রুটিন লেউকোরিয়া পরীক্ষা, জরায়ু ক্যান্সারের স্ক্রিনিং, বি-অল্ট্রা-সাউন্ড পরীক্ষা ইত্যাদিও প্রয়োজন।
উপরের প্রস্তুতির মাধ্যমে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির সময় রোগীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা সর্বোত্তম অবস্থায় নিশ্চিত করা যায়।এর ফলে অপারেশনের সাফল্যের হার এবং নিরাপত্তা বাড়বে।.
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির সিস্টেমিক পরীক্ষায় বিশেষভাবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছেঃ
রুটিন রক্ত পরীক্ষা:রোগীর রক্তের অবস্থা মূল্যায়নের জন্য লাল রক্তকণিকা, সাদা রক্তকণিকা, রক্তকণিকা এবং অন্যান্য সূচক সহ।
বায়োকেমিক্যাল পরীক্ষাঃলিভার ফাংশন, কিডনি ফাংশন, ইলেক্ট্রোলাইট এবং রোগীর অভ্যন্তরীণ অঙ্গ ফাংশন মূল্যায়ন করার জন্য অন্যান্য সূচক সহ।
কোয়ালিশন ফাংশন পরীক্ষাঃরোগীর রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা মূল্যায়নের জন্য প্রোথ্রম্বিন টাইম (পিটি), অ্যাক্টিভেটেড পার্সিয়াল থ্রম্বোপ্লাস্টিন টাইম (এপিটিটি) ইত্যাদি।
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ইসিজি):হার্টের কার্যকারিতা এবং ইলেক্ট্রোফিজিওলজিক্যাল অবস্থা মূল্যায়ন করুন।
বুকের এক্স-রে বা সিটি স্ক্যানঃফুসফুসের রোগ নির্মূল করার জন্য ফুসফুস এবং মিডিয়াস্টিনাম মূল্যায়ন করুন।
পেটের আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষাঃপেটের অঙ্গগুলির গঠন এবং অবস্থা মূল্যায়ন করুন, বিশেষ করে লিভার, গ্যালব্লেজার, পেন্স্রেস ইত্যাদি।
অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পরীক্ষাঃনির্দিষ্ট পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে, অন্যান্য পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে, যেমন গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল এঞ্জিওগ্রাফি, কোল্যান্জিওগ্রাফি ইত্যাদি।
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির সফলতার হার সম্পর্কে অপারেশন-পূর্ব উপবাসের প্রভাব মূলত জটিলতা হ্রাস এবং অস্ত্রোপচারের পরে পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হয়।অপারেশনের আগে উপবাসের সময়কে সংক্ষিপ্ত করা ক্ষুধার মতো প্রতিক্রিয়া হ্রাস করতে পারেরোগীদের মধ্যে তৃষ্ণা, ক্ষতিকারকতা এবং উত্তেজনা হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সময়কে সংক্ষিপ্ত করে।ফাস্ট-ট্র্যাক সার্জারি (এফটিএস) এর ধারণাকে বাস্তবায়িত করে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি রোগীদের সংক্রমণ এবং জটিলতার হার হ্রাস করতে পারে, প্রদাহজনিত প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ এবং প্রশমিত করে।
বিশেষ করে, অস্ত্রোপচারের আগে ৬ ঘন্টা কঠিন খাদ্য এবং ২ ঘন্টা পরিষ্কার তরল খাদ্য উপবাস করার সুপারিশ করা হয়।এই স্কিমটি কার্যকরভাবে জটিলতার ঘটনা যেমন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস করে বলে মনে করা হয়, শ্বাসকষ্ট, অস্ত্রোপচারের পরে বিষণ্নতা এবং বমিভাব, যার ফলে অস্ত্রোপচারের সফলতার হার বৃদ্ধি পায়।গবেষণায় দেখা গেছে যে অপারেশনের আগে রোজা রাখার সময় কমিয়ে দেওয়া গাইনোকোলজিক্যাল ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি করা রোগীদের গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ফাংশন পুনরুদ্ধারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে.
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির জন্য কার্যকর মানসিক প্রস্তুতি এবং শিক্ষার জন্য একাধিক দিক থেকে শুরু করতে হবে এবং নির্দিষ্ট পদক্ষেপগুলি নিম্নরূপঃ
অপারেশনের আগে মানসিক পরামর্শ:অস্ত্রোপচারের আগের দিন নার্সদের ধৈর্যশীল এবং সাবধানে রোগীদের শিক্ষিত করা উচিত, অপারেশনের আগে প্রস্তুতি এবং সতর্কতা প্রবর্তন করা উচিত, রোগীদের অপারেশন রুমের ভয় এবং রহস্য হ্রাস করা উচিত,এবং সঠিকভাবে রোগীদের শিথিলকরণ কৌশল অনুশীলন গাইডএছাড়াও, রোগীদের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির পুরো প্রক্রিয়া এবং সুবিধাগুলি, পাশাপাশি অস্ত্রোপচারের সময় এবং পরে সম্ভাব্য অস্বস্তিকর প্রতিক্রিয়া এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলি বুঝতে হবে।এবং ভয় এবং উত্তেজনা কমাতে অস্ত্রোপচার করা রোগীদের সাথে আরো যোগাযোগ করুন.
ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য শিক্ষাঃঐতিহ্যগত স্বাস্থ্য শিক্ষার ভিত্তিতে, লক্ষ্যবস্তুযুক্ত ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য শিক্ষার হস্তক্ষেপ ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।অপারেশনের ৩০ মিনিট আগে এবং ভর্তির সময় রোগীদের উপর মানসিক মূল্যায়ন করা হয়।, এবং জুং উদ্বেগ স্ব-মূল্যায়ন স্কেল (এসএএস) রোগীর উদ্বেগ স্তর পর্যবেক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়, এবং ফলাফল অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট মানসিক হস্তক্ষেপ পরিচালিত হয়।
মানসিক প্রস্তুতি এবং মানসিক সমন্বয়:রোগীদের মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে, তাদের মানসিক অবস্থা সামঞ্জস্য করতে হবে এবং অপারেশনের সময় পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে। যদি প্রয়োজন হয়, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী মৌখিক স্যাডেটিভ গ্রহণ করা যেতে পারে।
অপারেশনের আগে যত্নঃঅস্ত্রোপচারের এক সপ্তাহ আগে ধূমপান বন্ধ করুন, কাশি, বমিভাব এবং বিছানার কার্যকলাপ অনুশীলন করুন।
বিশেষ ধরনের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি (যেমন গাইনোকোলজিক্যাল সার্জারি) এর জন্য বিশেষ পরীক্ষার পয়েন্টগুলির মধ্যে রয়েছেঃ
অপারেশনের আগে পরীক্ষাঃ
রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা।
রক্তের গ্রুপ (ABO রক্তের গ্রুপ এবং RH রক্তের গ্রুপ) ।
রক্ত জমাট বাঁধার কার্যকারিতা পরীক্ষা।
লিভার এবং কিডনির কাজ, ইলেক্ট্রোলাইট, রক্তে শর্করা।
সংক্রামক রোগের স্ক্রিনিং (হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইডস, সিফিলিস ইত্যাদি) ।
রুটিন লেউকোরিয়া পরীক্ষা।
অপারেশনের পর পর্যালোচনাঃ
স্ত্রীরোগ পরীক্ষাঃজেনে নিন গর্ভাবস্থায় প্রদাহ আছে কি না, গর্ভাবস্থায় জমে থাকা এবং ফুসকুড়ি আছে কি না, স্রাব বেড়েছে কি না ইত্যাদি।
বি-অল্ট্রা-সাউন্ড পরীক্ষাঃপেটের পুনরুদ্ধার, তরল জমা, রক্ত জমা ইত্যাদি লক্ষ্য করুন।
হাইস্টেরোসালপিংোগ্রাফিঃ ফ্যালোপিয়ান টিউব বন্ধ আছে কি না তা বুঝুন।
পেটের ক্ষত পুনরুদ্ধারঃপেটের ক্ষতটি সুস্থ হয়েছে কি না, প্রদাহিত হয়েছে কি না, এবং নোডের কোন প্রতিক্রিয়া আছে কি না তা পরীক্ষা করুন।
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ফাংশন:খাওয়ার পর পেটের ব্যথা বা ফুসকুড়ি আছে কি না তা পরীক্ষা করুন।
ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির সময় নোমালিকাল পঙ্কশনের জন্য বিস্তারিত পদ্ধতি এবং সতর্কতা নিম্নরূপঃ
অপারেশনের আগে প্রস্তুতিঃ
বামন পরিষ্কার রাখতে বিশেষ মনোযোগ দিন, কারণ বামন ছিদ্র করা প্রয়োজন।বামন থেকে ময়লা অপসারণের জন্য সাবানযুক্ত পানি বা উদ্ভিজ্জ তেলে ডুবিয়ে রাখা একটি কটন স্বেব ব্যবহার করা ভাল.
অস্ত্রোপচারের একদিন আগে খাবার হালকা এবং হজম করা সহজ হওয়া উচিত। অস্ত্রোপচারের পর অন্ত্রের ফুসকুড়ি প্রতিরোধ করার জন্য খুব বেশি মাছ এবং মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।মানসিক অবস্থা সামঞ্জস্য করতে এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতেও মনোযোগ দিন.
ছিদ্র প্রক্রিয়াঃ
উভয় পক্ষের ত্বক উত্তোলন করুন, ছিদ্রের স্থানে বক্ষের ত্বক কেটে ফেলুন, পেনের মতোভাবে নিউমোপেরিটোনিয়াম সুই ধরে রাখুন,এবং পেটের দেয়ালের সাথে 90 ডিগ্রীতে ছিদ্র করতে পেটের দেয়ালের বিরুদ্ধে কব্জি টিপুন.
একটি নিউমোপেরিটোনিয়াম সুই (Veress সুই) ব্যবহার করে বক্ষের ছিদ্র পয়েন্ট থেকে ছিদ্র করুন। যেহেতু বক্ষের দেয়ালের সবচেয়ে পাতলা অংশ এবং চর্বি সবচেয়ে পাতলা,এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত পঙ্কশন সাইট.
নিউমোপেরিটোনিয়াম সুই ছিঁড়ে ফেলার পর, নিউমোপেরিটোনিয়াম গঠনের জন্য কার্বন ডাই অক্সাইড ইনজেকশন করা হয়, এবং তারপর একটি ছিদ্র কার্ড দিয়ে বামন গহ্বর ছিঁড়ে ফেলা হয় এবং এন্ডোস্কোপটি সন্নিবেশ করা হয়।
নোটঃ
অপারেশনের শেষে, গর্তগুলি ল্যাপারোস্কোপ পর্যবেক্ষণের অধীনে পর্যবেক্ষণ করা উচিত এবং ছিদ্র ডিভাইসটি একের পর এক সরানো উচিত।লেন্সটি মূল অপারেশন গর্তে ঢোকানো উচিত যাতে যত্ন সহকারে নাভিকাল অপারেশন গর্তটি পর্যবেক্ষণ করা যায়তাড়াহুড়ো করা ঠিক নয়।
পেটের গ্যাস ছেড়ে দিন এবং তারপর পর্যবেক্ষণ করুনঃ নিউমোপেরিটোনিয়ামের চাপের অধীনে রক্তপাতের জন্য ছিদ্র গর্তটি পর্যবেক্ষণ করুন, ন্যূনতম নজরদারি করার জন্য বামলিকেল লেন্সটি ছেড়ে দিন,এবং বাকি গর্ত থেকে কিছু গ্যাস মুক্তি পরে প্রতিটি গর্ত রক্তপাত পর্যবেক্ষণ.
বড় আকারের এবং দীর্ঘমেয়াদী ইলেক্ট্রোকোয়েগুলেশন এড়াতে সতর্ক থাকুন যাতে নাবিকাসের তলদেশীয় টিস্যুতে নেক্রোসিস হয়। নাবিকাসের ত্বকের টিস্যুও এড়ানো উচিত,বিশেষ করে ছিদ্রস্থল থেকে বাইরে থেকে ভিতরে ত্বকের ইলেক্ট্রোকোগুলেশন রক্তপাত বন্ধ করতে ব্যবহার করা যাবে নাকারণ অস্ত্রোপচারের পর ইলেকট্রিক বার্ন করা সহজ।
আরো ছবি এবং বিস্তারিত জানতে দয়া করে আমার সাথে যোগাযোগ করুন:
কোম্পানির নামঃ টংলু ওয়ানহে মেডিকেল ইনস্ট্রুমেন্টস কোং লিমিটেড।
বিক্রয়: সু
যে কোন সময় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন
